সফল সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করার 2 টি টিপস
বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি জনসংখ্যা সোশ্যাল মিডিয়ায় থাকায়, কোম্পানিগুলোর জন্য অনলাইনে উপস্থিত থাকা আর একটি বিকল্প নয় – এটি একটি প্রয়োজনীয়তা। বড় এবং ছোট সব ব্যবসাই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে তাদের অনলাইন উপস্থিতি বৃদ্ধি করে, ফলোয়ার অর্জন করে এবং তাদের শ্রোতার সাথে সংযোগ স্থাপন করে। তবে উপলব্ধ প্ল্যাটফর্মগুলির প্রচুর সংখ্যা এবং তাদের বিভিন্ন ব্যবহার অনলাইন ব্র্যান্ড তৈরি করার কাজকে জটিল মনে করাতে পারে। কিন্তু আপনি যদি নতুন শুরু করেন বা অভিজ্ঞ হন, তবুও উন্নতির জন্য সবসময় কিছু জায়গা থাকে। তাই এখানে ২ টি সহজ টিপস রয়েছে যা আপনার সোশ্যাল মিডিয়া খেলা উন্নত করতে এবং আপনার ব্র্যান্ড সফলভাবে বাজারজাত করতে সহায়ক হতে পারে।একটি কৌশল তৈরি করুন
প্রতিটি প্ল্যাটফর্মের জন্য একটি করে কৌশল প্রয়োজন। প্রতিটি প্ল্যাটফর্মই কোনো না কোনোভাবে ভিন্ন, এবং লক্ষ্যভিত্তিক কন্টেন্ট তৈরি এবং সংযুক্তি বাড়ানোর জন্য কোন কৌশল সবচেয়ে কার্যকর তা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ।
কিছু প্রশ্ন যা বিবেচনা করা যেতে পারে:
- আমি কেন এই প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করছি?
- আমার লক্ষ্য শ্রোতা কারা?
- আমি কোন ব্র্যান্ড বার্তা প্রচার করতে চাই?
- এই প্ল্যাটফর্মে কোন ধরনের কন্টেন্ট সবচেয়ে ভালো কাজ করে?
- আমি কিভাবে আমার কন্টেন্টকে অনন্য করতে পারি?
স্থিতিশীল থাকুন
যদিও পোস্ট করার ধারাবাহিকতা প্ল্যাটফর্মের উপর নির্ভর করে, নিয়মিত কন্টেন্ট পোস্ট করা সর্বদা একটি ভালো নিয়ম। এছাড়া, একটি সোশ্যাল মিডিয়া কৌশলের সাথে যুক্ত হয়ে প্রতিটি প্ল্যাটফর্মের জন্য একটি কন্টেন্ট ক্যালেন্ডার তৈরি করাও একটি ভালো উপায়, যা সবকিছু সঠিক পথে রাখে। এই ক্যালেন্ডারটি একটি দীর্ঘ সময়ের জন্য কী ধরনের কন্টেন্ট পোস্ট করতে হবে তা নির্ধারণ করবে।
আপনার ব্যবসার আকার এবং আপনি কোন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করছেন তা নির্বিশেষে, নিম্নলিখিত বিষয়গুলির ধারাবাহিকতা বজায় রাখার দিকে মনোযোগ দিন:- ব্র্যান্ড ইমেজ
- ব্র্যান্ড বার্তা
- পোস্ট করার ফ্রিকোয়েন্সি
- হ্যাশট্যাগ
এবং যদি আপনার ব্যবসা সোশ্যাল মিডিয়ায় নতুন শুরু করে থাকে, তাহলে কখনও কখনও পরিমাণের চেয়ে গুণমান ভালো। নিজেকে অতিরিক্ত চাপ দেবেন না। ৫টি প্ল্যাটফর্মে অনিয়মিত থাকার পরিবর্তে ১-২টি প্ল্যাটফর্মে ভালো কন্টেন্ট পোস্ট করতে মনোনিবেশ করুন।
- ব্র্যান্ড ইমেজ
- ব্র্যান্ড বার্তা
- পোস্ট করার ফ্রিকোয়েন্সি
- হ্যাশট্যাগ